সূচিপত্র
- ভূমিকা
- জাকির নায়েকের দাবী
- মুসলিম দায়ীদের দাবী
- শলোমনের পরমগীত কী?
- মুহাম্মদ কি তাহলে সলোমনের বউ?
- সৌদির সর্বোচ্চ আলেমের ফতোয়া
- উপসংহার
- তথ্যসূত্র
1. ভূমিকা
বাইবেলে মুহাম্মদের নাম আছে কি না—এই প্রশ্নটি বহু বছর ধরে মুসলিম ও খ্রিস্টানদের মাঝে বিতর্কের বিষয়। অনেক মুসলিম দায়ী, বিশেষ করে উপমহাদেশীয় প্রভাবশালী বক্তারা, দাবি করেন যে বাইবেলের বিভিন্ন আয়াতে মুহাম্মদের ভবিষ্যদ্বাণী রয়েছে। এই দাবিগুলো সাধারণ মুসলিম সমাজে ব্যাপক আলোড়ন তোলে এবং বিশ্বাস সৃষ্টি করে যে ইসলাম সব ধর্মগ্রন্থেই পূর্বঘোষিত।
কিন্তু বাস্তব প্রশ্ন হলো—এই দাবিগুলোর পেছনে যুক্তি কী? আদৌ কি বাইবেল, যা খ্রিস্টানদের পবিত্র গ্রন্থ এবং ইহুদিদের জন্য হিব্রু বাইবেল, সেখানে মুহাম্মদ নামের কোনো ভবিষ্যদ্বাণী রয়েছে? নাকি কিছু শব্দের ধ্বনিগত মিলকে কাজে লাগিয়ে বিভ্রান্তিকর ব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে?
এই ব্লগে আমরা পর্যায়ক্রমে বিশ্লেষণ করব—
- জাকির নায়েক ও অন্যান্য মুসলিম দায়ীদের বক্তব্য,
- তাদের ব্যবহৃত বাইবেল-আয়াত,
- তাত্ত্বিক ও ভাষাগত ভুল ব্যাখ্যার বিষয়গুলো,
- এবং সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ধর্মীয় কর্তৃপক্ষের অবস্থান।
2. জাকির নায়েকের দাবী
ড. জাকির নায়েক, আধুনিক দাওয়াতি প্রচারকদের মধ্যে অন্যতম প্রভাবশালী নাম। তিনি প্রায়ই তার বক্তৃতায় দাবি করে থাকেন যে বাইবেলে মুহাম্মদের নাম উল্লেখ আছে। তার সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বারবার ব্যবহৃত উদাহরণগুলোর মধ্যে রয়েছে:
- Deuteronomy 18:18 — “I will raise up a prophet like you from among their brethren…” — এটি মুসার মতো আরেকজন নবীর ভবিষ্যদ্বাণী বলে দাবি করেন তিনি।
- Isaiah 29:12 — “…and the book is delivered to him that is not learned…” — তিনি বলেন, এটা মুহাম্মদকে বোঝায় যিনি নিরক্ষর ছিলেন।
- Song of Songs 5:16 — “His mouth is most sweet; yea, he is altogether lovely. This is my beloved, and this is my friend...” — এখানে "altogether lovely" শব্দের হিব্রু প্রতিশব্দ
machmadim
, যা জাকির নায়েক দাবি করেন, মুহাম্মদের নাম।
এই দাবিগুলোর পেছনে তার যুক্তি হলো—শব্দের ধ্বনি ও অর্থের মিল। বিশেষ করে machmadim
শব্দটি নিয়ে তিনি বলেন, এতে “-im” হিব্রু ভাষার গুণবাচক বহুবচন, আর মূল শব্দ “machmad” হুবহু “Muhammad” এর মতো শোনায়। তিনি দাবি করেন, এটা ভাষাগত প্রমাণ যে মুহাম্মদের নাম বাইবেলে আছে।
কিন্তু প্রশ্ন হলো—এই ব্যাখ্যাগুলো কি সত্যিই হিব্রু ভাষার প্রেক্ষাপট অনুযায়ী যথার্থ? যেসব শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে, তা কি সঠিকভাবে অনুবাদ করা হয়েছে নাকি শুধু মিলিয়ে-মিলিয়ে জোর করে বসানো হয়েছে?
পরবর্তী অংশে আমরা দেখব অন্যান্য মুসলিম দায়ীরাও কীভাবে একই পদ্ধতিতে বাইবেলের ভুল ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন।
3. মুসলিম দায়ীদের দাবী
জাকির নায়েকের পাশাপাশি আরও বহু মুসলিম দায়ী ও বক্তা, বিশেষ করে ইউটিউব, ফেসবুক, বা টিভি মিডিয়ায় যারা দাওয়াতি কাজ করেন, তারাও দাবি করেন—বাইবেলের বিভিন্ন আয়াতে মুহাম্মদের আগমন সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী রয়েছে। এই দাবিগুলোর উৎস মূলত কিছু নির্দিষ্ট আয়াতকে ভাষাগত বা ধ্বনিগতভাবে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করা। কিছু জনপ্রিয় মুসলিম দায়ীদের দাবির মধ্যে রয়েছে:
-
Deuteronomy 18:18 — “I will raise them up a Prophet from among their brethren, like unto thee (Moses)...”
মুসলিম দায়ীরা বলেন, এখানে "their brethren" বলতে ইসরায়েলিদের ভাইদের বোঝানো হয়েছে—অর্থাৎ ইসমায়েলীয় বংশধর, যেখান থেকে মুহাম্মদ এসেছেন। -
John 14:16 — “And I will pray the Father, and he shall give you another Comforter...”
তারা দাবি করেন, এখানে "Comforter" বা "Paraclete" শব্দটি বিকৃত করা হয়েছে, এবং মূল শব্দ ছিল "Periclytos", যার অর্থ “highly praised”—যা নাকি “Ahmad”-এর প্রতিশব্দ। - Isaiah 42 — এই অধ্যায়ে যে “servant” ও “chosen one” এর কথা বলা হয়েছে, দায়ীরা বলেন সেটা মুহাম্মদের প্রতি ইঙ্গিত করে কারণ সেখানে কেদার (Kedar) ও মরুভূমির কথা বলা আছে, যা আরবের বর্ণনা।
এই দাবিগুলোর মূল ভিত্তি হচ্ছে—
- শব্দের ধ্বনিগত মিল খোঁজা,
- প্রাচীন হিব্রু বা গ্রীক শব্দের উপর নিজস্ব ব্যাখ্যা বসানো,
- প্রসঙ্গ বিচ্ছিন্নভাবে পাঠ করে নির্দিষ্ট অর্থ চাপিয়ে দেওয়া।
তবে একবারও দেখা যায় না যে বাইবেলের কোনো ভাষাবিদ, খ্রিস্টান পণ্ডিত, বা নিরপেক্ষ গবেষক এইসব দাবিকে গ্রহণ করেন। বরং এগুলো প্রায়শই অজ্ঞতার ফসল বা ইচ্ছাকৃত বিকৃত ব্যাখ্যার ফল।
এই দাবিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হচ্ছে—“শলোমনের পরমগীত”-এ ‘মুহাম্মদ’ নাম আছে” এই দাবি। পরবর্তী অংশে আমরা এটি গভীরভাবে বিশ্লেষণ করব।
4. শলোমনের পরমগীত কী?
শলোমনের পরমগীত বা ইংরেজিতে Song of Songs (বা Song of Solomon) হচ্ছে বাইবেলের একটি কবিতার বই। এটি হিব্রু বাইবেলের অংশ এবং খ্রিস্টান বাইবেলেরও একটি অংশ। এই বইটিকে বহু ধর্মীয় পণ্ডিত “ভালোবাসার গীত” বলে আখ্যা দিয়েছেন, কারণ এটি একজন পুরুষ ও নারীর মাঝে প্রেম, কামনা, ও আবেগের কবিতামালার সংকলন।
এই বইটি বাইবেলের অন্যান্য বইয়ের তুলনায় একেবারে ভিন্নধর্মী, কারণ এখানে ঈশ্বর বা নবীদের শিক্ষা, নৈতিকতা, বা ধর্মীয় বিধানের পরিবর্তে প্রেমিক-প্রেমিকার ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কাব্যিক বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ:
Song of Songs 1:2 — “Let him kiss me with the kisses of his mouth— for your love is more delightful than wine.”
Song of Songs 4:5 — “Your breasts are like two fawns, like twin fawns of a gazelle that browse among the lilies.”
এভাবে পুরো বইটি একজন পুরুষ ও নারীর দেহজ সম্পর্ক, সৌন্দর্যবর্ণনা, ও পারস্পরিক ভালোবাসার অভিব্যক্তিতে পরিপূর্ণ। এর ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে বাইবেল পণ্ডিতরা বলেন, এটি শলোমন রাজার লেখা অথবা তাকে উৎসর্গ করা কবিতামালা। কেউ কেউ এটিকে ঈশ্বর ও তার অনুসারীদের প্রেমের রূপক হিসেবেও ব্যাখ্যা করেন।
তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো—এই বইয়ে প্রচলিতভাবে কোনো ভবিষ্যদ্বাণী নেই, বা ধর্মীয় শিক্ষা নেই। এটি কেবলমাত্র এক ধরনের প্রাচীন হিব্রু প্রেমকাব্য, যা পরবর্তী সময় ধর্মীয় গ্রন্থে স্থান পেয়েছে।
তাহলে প্রশ্ন আসে, দায়ীরা কেন এই বই থেকে মুহাম্মদের নাম খুঁজে পাওয়ার দাবি করেন?
এর জবাব পাওয়া যাবে পরবর্তী অংশে—যেখানে আমরা দেখব তারা Song of Songs 5:16 কে কীভাবে বিকৃত ব্যাখ্যা করেন।
5. মুহাম্মদ কি তাহলে সলোমনের বউ?
মুসলিম দায়ীরা যখন দাবি করেন যে Song of Songs 5:16-এ “মুহাম্মদের নাম” আছে, তখন তারা একটিই আয়াত ঘুরে ফিরে ব্যবহার করেন:
Song of Songs 5:16 — “His mouth is most sweet: yea, he is altogether lovely. This is my beloved, and this is my friend, O daughters of Jerusalem.”
এই আয়াতের হিব্রু ভাষার অংশে রয়েছে একটি শব্দ: מַחְמַדִּים
(machmadim)। মুসলিম দায়ীরা বলেন, এটি “মুহাম্মদ” নামের হিব্রু রূপ, কারণ ধ্বনিগতভাবে এটি “মুহাম্মাদ” এর মতো শোনায়। তাদের যুক্তি—“machmad” শব্দটি মূলত “Muhammad”-এর মতো, আর “-im” হিব্রু ভাষার বহুবচন/সম্মানসূচক প্রত্যয়। তাই এটি নাকি “Muhammad with honor” বোঝায়।
তবে বাস্তবতা একদম আলাদা:
- machmadim শব্দটি হিব্রুতে একটি বিশেষণ বা adjective। এর অর্থ "চমৎকার", "আকর্ষণীয়", বা "প্রিয়"।
- এটি কোনো ব্যক্তির নাম নয়, বরং প্রেমিকের গুণ বর্ণনায় ব্যবহৃত।
- পুরো অধ্যায়ে একটি নারী তার প্রেমিকের সৌন্দর্য বর্ণনা করছে—যা মূলত রোমান্টিক-কাব্যিক রচনার অংশ।
- যদি আমরা ধরে নিই এখানে মুহাম্মদের নাম বলা হয়েছে, তাহলে তার মানে দাঁড়ায়—মুহাম্মদ হলেন শলোমনের প্রেমিকা? 😅
এই উদাহরণ দেখায়, কিভাবে শব্দের আংশিক ধ্বনিগত মিলকে কেন্দ্র করে সম্পূর্ণ প্রসঙ্গবিচ্ছিন্ন একটি ব্যাখ্যা বানানো হয়। এটা “confirmation bias” বা পূর্বধারণা অনুযায়ী তথ্য খুঁজে পাওয়ার典 উদাহরণ।
এরকমভাবে যদি শব্দ মিলিয়ে আমরা নিজেরা যেকোনো ধর্মগ্রন্থে নাম খুঁজতে শুরু করি, তাহলে “বুদ্ধ”, “গান্ধী”, এমনকি “হিটলার”-কেও খুঁজে পাওয়া সম্ভব—যদি শুধু ধ্বনি বা বানান দেখেই অর্থ তৈরি করি।
আসুন এবার দেখি, ইসলামের নিজস্ব উচ্চপর্যায়ের আলেমরা এই বিষয়ে কী বলেছেন।
6. সৌদির সর্বোচ্চ আলেমের ফতোয়া
অনেকেই ভাবতে পারেন—যেহেতু মুসলিম দায়ীরা বাইবেলে মুহাম্মদের নাম খুঁজে পান, তাহলে মুসলিম বিশ্বের শীর্ষ ধর্মীয় কর্তৃপক্ষরাও নিশ্চয় এ দাবিকে সমর্থন করেন। কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন।
সৌদি আরবের ইসলামী গবেষণা ও ইফতা বোর্ড (اللجنة الدائمة للبحوث العلمية والإفتاء)—যা সৌদি আরবের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ধর্মীয় ফতোয়া বোর্ড—তারা এই প্রসঙ্গে একটি পরিষ্কার ফতোয়া জারি করেছে:
"বাইবেল, তাওরাত, ইনজিল—এই সব কিতাব বিকৃত হয়েছে। এগুলোকে দলীল হিসেবে ব্যবহার করা হারাম। যে ব্যক্তি এসব বিকৃত কিতাব থেকে মুহাম্মদের ভবিষ্যদ্বাণী খুঁজে বের করে, সে একদিকে যেমন ইসলামকে অপমান করছে, অন্যদিকে নিজে প্রতারণা করছে।"
— আল-লাজনাহ আদ-দাইমাহ, ফতোয়া নং: 3/312
এই ফতোয়ায় আরও বলা হয়েছে—
- যে তথ্য কুরআনে আছে, তা বোঝাতে বাইবেল বা ইনজিলকে প্রমাণ হিসেবে টানা যুক্তিযুক্ত নয়।
- ইসলাম নিজেই পরিপূর্ণ ধর্ম—একে প্রমাণ করতে বাইবেলের বিকৃত অংশকে ব্যবহার করা অজ্ঞতা।
এছাড়াও, শায়খ ইবনে বায (প্রাক্তন গ্র্যান্ড মুফতি) এবং শায়খ উসাইমিন—তাঁরাও বারবার বলেন, বাইবেল বর্তমান অবস্থায় বিশ্বাসযোগ্য দলীল নয়, এবং এর যেকোনো “প্রমাণ” ইসলামের জন্য নির্ভরযোগ্য নয়।
তবে মুসলিম দায়ীরা ফতোয়ার এই অবস্থান সম্পূর্ণ এড়িয়ে যান এবং নিজের মতো করে বাইবেল থেকে শব্দ টেনে এনে তার ওপর ভিত্তি করে “দাওয়াত” চালিয়ে যান। এতে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হয়, কিন্তু একজন বুদ্ধিমান অনুসন্ধানকারী বুঝতে পারে—এটি কেবল অপপ্রচার, যার কোনো ভিত্তি নেই।
তাহলে উপসংহারে কী দাঁড়ায়? চল দিই শেষ অংশটা...
7. উপসংহার
বাইবেলে মুহাম্মদের নাম থাকার দাবি একটি প্রাচীন কিন্তু অসত্য প্রচারণা, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভিত্তিহীন ব্যাখ্যা ও ভুল অনুবাদের উপর দাঁড়িয়ে থাকে। এই দাবিগুলো মূলত নিম্নলিখিত কারণে অমূলক:
- ভাষাগত বিভ্রান্তি: হিব্রু বা গ্রীক শব্দের আংশিক মিল থেকে সম্পূর্ণ ভুল অর্থ ও অর্থবোধ তৈরি করা হয়। যেমন, “machmadim” শব্দটিকে মুহাম্মদের নাম হিসেবে দাবি করা;
- বাইবেলের প্রকৃতি: বাইবেল মূলত ধর্মীয়, ঐতিহাসিক ও কবিতামূলক বই, যেখানে ইসলাম সম্পর্কিত কোনো স্পষ্ট ভবিষ্যদ্বাণী বা উল্লেখ নেই;
- অধিকৃত মুসলিম আলেমদের মতামত: সৌদি আরবের সর্বোচ্চ আলেমসহ বহু বড় মসজিদ ও ইসলামিক বোর্ড এ দাবিকে অগ্রহণযোগ্য ও ভিত্তিহীন বলে ঘোষণা করেছেন;
- বিশ্লেষণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি: শুধুমাত্র ইচ্ছাকৃত ব্যাখ্যা ও পক্ষপাতিত্ব না করে নিরপেক্ষ গবেষণায় দেখা যায়, বাইবেলের বিভিন্ন আয়াতে মুহাম্মদের নাম বা আগমনের সরাসরি উল্লেখ নেই;
- ধর্মীয় শ্রদ্ধা: ধর্মীয় গ্রন্থের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে, অন্য ধর্মগ্রন্থ থেকে কোনো দাবির সত্যতা যাচাই করা উচিত—না হয় কেবল বিভ্রান্তি ও বিতর্কের জন্ম হয়।
অতএব, বাইবেলে মুহাম্মদের নাম থাকার দাবি শুধুমাত্র একটি প্রচারমূলক বক্তব্য, যা প্রমাণের স্বপক্ষে কোনো নির্ভরযোগ্য দলীল বা পাণ্ডিত্যপূর্ণ ব্যাখ্যা পায়নি। তাই এ দাবিকে বাস্তবতা থেকে আলাদা করে দেখাই যুক্তিযুক্ত।
সুতরাং, আমরা গবেষণা ও বিতর্কের জন্য খোলা মন রাখা উচিত, তবে যুক্তি ও প্রমাণের ভিত্তিতে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়াই শ্রেয়। বাইবেলের পাঠক ও মুসলিম উভয়ের জন্য এটিই হবে শ্রেষ্ঠ পথ।
8. তথ্যসূত্র
- Wikipedia: Song of Songs — বাইবেলের প্রাচীন কবিতামূলক বই সম্পর্কে তথ্য।
- IslamQA: Does the name Muhammad appear in the Bible? — ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে প্রশ্ন ও বিশ্লেষণ।
- Alim.org: Muhammad in the Bible? — মুসলিম ও নাস্তিক বিতর্কের তথ্য।
- The Song of Songs: Text and Commentary — বাইবেলের ‘Song of Songs’ মূল ইংরেজি ও বিশ্লেষণ।
- The Religion of Peace: Quran and Bible comparisons — কোরআন ও বাইবেলের তুলনা ও বিতর্ক।
- Al Riyadh: Permanent Committee for Scientific Research and Ifta — সৌদি আলেমদের ফতোয়া ও মতামত।
- Quran.com — কুরআনের অনলাইন পাঠ এবং বিভিন্ন অনুবাদ।